5 TIPS ABOUT ছাদ বাগান YOU CAN USE TODAY

5 Tips about ছাদ বাগান You Can Use Today

5 Tips about ছাদ বাগান You Can Use Today

Blog Article

কিছু মানুষ স্ট্রবেরি খাওয়ার পরে অ্যানাফিল্যাক্লয়েড প্রতিক্রিয়া অনুভব করে।[৬৫] এই প্রতিক্রিয়ার সবচেয়ে সাধারণ অবস্থা হল মুখের এলার্জি সিন্ড্রোম, কিন্তু এই উপসর্গ ছাড়াও মিমিক হে ফিভার দেখা যেতে পারে অথবা চর্মরোগ দেখা যেতে পারে, এবং গুরুতর ক্ষেত্রে, শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা হতে পারে।[৬৬][৬৭]

High-quality Benchmarks: To fulfill Global good quality expectations and be certain acceptance in export marketplaces, strawberries for export bear stringent top quality Command actions.

পরিবারের সদস্যরা জানান, আসিফ শখের বশে স্ট্রবেরি চাষ শুরু করেন। একটি গাছের চারা থেকে এখন ছাদে প্রায় ২ হাজার গাছের চারা হয়েছে। শুরুর দিকে তেমন সহযোগিতা করা হয়নি। এখন সময় পেলে পরিবারের সবাই বাগান পরিচর্যা করেন। মৌসুমের শুরুতে স্ট্রবেরির সাদা ফুল ফোটে। পরে হলুদ রঙের ফল ধরে। সবশেষে পাকা লাল টুকটুকে রং ধারণ করে। বেশ ভালোই ফলন পাওয়া যায়।

স্ট্রবেরিকে প্রায়ই এদের ফুল উৎপাদনের রীতি অনুযায়ী শ্রেণীবদ্ধ করা হয়।[৬][১৫] ঐতিহ্যগতভাবে, "জুন-বিয়ারিং" স্ট্রবেরি, এদের মধ্যে একটি বিভাজন, যা গ্রীষ্মের শুরুতে ফল দেয়। "এভার-বিয়ারিং" স্ট্রবেরি আরেকটি বিভাজন, যা প্রায়ই পুরো মৌসুম জুড়ে ফল উৎপাদন করে। একটি সম্পূর্ণরূপে ঋতুতে একটি উদ্ভিদ ৫০ থেকে ৬৯ বার বা মোটামুটি প্রতি দিনে একবার উৎপাদন করতে পারে।[১৬]

* কমলা ও মাল্টা-বারি কমলা-১, বারি মাল্টা ১;



উদ্যোক্তা জাহিদ বসুনিয়া বলেন, ‘চাকরির বাজারের যুদ্ধ না করে নিজে থেকে কিছু করার চেষ্টা করেছি। অভিজ্ঞতা না থাকায় হতাশ হলেও হাল ছাড়িনি। আলহামদুলিল্লাহ ভালো ফলন পেয়েছি। আগামীতেও চাষের পরিধি আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা করছি। স্ট্রবেরি চাষ স্বল্প সময়ের আবাদ হলেও সঠিক পরিচর্যা করলে ভালো লাভবান হওয়া সম্ভব।’ 

শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার ডুবিসায়বর এলাকার প্রত্যন্ত এক গ্রামের মধ্যে ছাদ বাগান তৈরি করেছেন বেকার যুবক হিমেল মোল্লা। তার শখের ছাদ বাগানে স্ট্রবেরিসহ দেশি-বিদেশি ৪০ প্রজাতির ফলের চাষ হয়েছে। সফলও হয়েছে অনেক নতুন প্রজাতির ফল ও ফুল চাষ করে।

এলাজিক এ্যাসিড ক্যান্সার প্রতিরোধী, প্রৌড়ত্ব প্রতিরোধী।এমনকি এইডস্ রোগ প্রতিরোধী হিসাবে প্রমান পাওয়া গেছে। মানব দেহের রূপ বর্ধনে স্ট্রবেরী ব্যাপক সহায়ক। রক্ত পরিশোধনেও স্ট্রবেরী সহায়ক ভূমিকা পালন করে। সর্বোপরি স্ট্রবেরী মানব জাতির জন্য মহান সৃষ্টিকর্তার এক নেয়ামত স্বরূপ ।এছাড়া আরও উপকার রয়েছে এই ফলের যা মহান আল্লাহ আমাদের দান করেছেন।

ওই গ্রামের অপর কৃষক আশরাফুল জানান, মৌসুমের শুরুতে স্ট্রবেরির সাদা ফুল ফোটে। পরে হলুদ রঙের ফল ধরে। সবশেষে পাকা লাল টুকটুকে রং ধারণ করে। উইন্টারডন জাতের একটি চারা গাছ থেকে মৌসুমে কমপক্ষে দুই কেজি ফল পাওয়া যায়।

For best advancement ailments the daytime temperature is pointed out to generally be 22 degrees instead of bigger with nighttime temperature to get 13 levels celsius and never reduce. Wintertime drives the plant to dormancy and flowering and expansion are delayed. Progress and flowering are mentioned being substantial in spring. Strawberry cultivation Basic requirements

চারা রোপণ: স্ট্রবেরির চারা মধ্যঅক্টোবর থেকে মধ্যডিসেম্বর পর্যন- রোপণ করা যায়। তবে নভেম্বর মাস স্ট্রবেরি চারা রোপণের জন্য সবচে ভাল। জমি তৈরির পর লাইন থেকে লাইনের দূরত্ব হবে ৫০ সেন্টিমিটার ও প্রতি সারিতে ৩০ সেন্টিমিটার দূরে দূরে স্ট্রবেরির চারা লাগাতে হয়। বৃষ্টি হলে ক্ষেত থেকে অতিরিক্ত পানি সরিয়ে দিতে হবে না হলে গাছ পঁচে যাবে।

মিষ্টি, সুগন্ধ এবং জটিল গন্ধ এর অনুকূল বৈশিষ্ট্য।[৫৯] উদ্ভিদ প্রজনন এবং কৃষিতে শর্করা, অ্যাসিড এবং উদ্বায়ী যৌগগুলোর উপর জোর দেওয়া হয়, যার ফলে পাকা স্ট্রবেরির স্বাদ এবং সুগন্ধ উন্নত হয়।[৬০] এস্টার, টার্পিন এবং ফিউরান হল এমন এক রাসায়নিক যৌগ যা স্ট্রবেরি গন্ধ এবং সুগন্ধির সাথে সবচেয়ে দৃঢ় সম্পর্কযুক্ত; প্রায় ৩৬০ টি উদ্বায়ী যৌগের মধ্যে মোট ৩১ টি অনুকূল স্বাদ এবং সুগন্ধের সাথে উল্লেখযোগ্যভাবে সম্পর্কিত।[৬০][৫৪][৫৫] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাণিজ্যিক বাজারের জন্য স্ট্রবেরি প্রজননে, বন্য স্ট্রবেরিতে সুগন্ধযুক্ত উদ্বায়ী যৌগ, মিথাইল অ্যানথ্র্যানিলেট এবং গামা-ডেকাল্যাকটোন বিখ্যাত।[৫৪][৫৫] ভোক্তারা এর "মিষ্টি এবং সুস্বাদু" বৈশিষ্ট্যের জন্য বিশেষত আগ্রহী।

এক সমীক্ষায় দেখা যায়, ঢাকা শহরের প্রায় ৬০ শতাংশ জায়গায় কংক্রিটের কাঠামো আছে, যা মূলত শহরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করছে৷ অধিক জনসংখ্যা, অতিরিক্ত নগরায়ন, যানবাহন, জলাধার ও গাছপালা কমে যাওয়ার কারণে ঢাকার পরিবেশ দূষণ বিশ্বের অন্যান্য বড় শহরের তুলনায় অনেক বেশি৷ ১৯৮৯ সালে ঢাকা শহরের গাছপালার পরিমাণ ছিল ২৬ দশমিক ৬৮ শতাংশ, যা ধীরে ধীরে কমে ১৯৯৯ ও ২০০৯ সালে যথাক্রমে ১৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ ও ৮ দশমিক ৫৩ শতাংশে নেমে এসেছে৷ ছাদ বাগানে স্ট্রবেরি চাষ অন্যদিকে ১৯৮৯ সালে ঢাকা শহরের বাৎসরিক গড় তাপমাত্রা ছিল ১৮ থেকে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা ২০০৯ সালে বেড়ে হয়েছে ২৪ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷

Report this page